সর্বশেষ:
রূপগঞ্জে ট্রাকের ধাক্কায় স্বামীর বাইক থেকে ছিটকে পড়ে প্রাণ গেল স্ত্রীর জমকালো আয়োজনে বীর প্রতিক গোল্ড কাপ ব্যাটমিন্টন টুর্ণামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত হয়েছে  রূপগঞ্জে কিডস স্কুলে বার্ষিক ক্রিড়া প্রতিযোগিতা ও পুরষ্কার বিতরণ আতলাশপুর স্কুলে বার্ষিক ক্রীয়া প্রতিযোগিতা ও পুরুষ্কার বিতরণ বাইক দূর্ঘটনায় নিহত শিক্ষার্থী আতিক স্মরণে শোক সভা রূপগঞ্জে গুণীজনদের সংবর্ধনা দেশীয় চলচ্চিত্রের উন্নয়নে ঐক্যবদ্ধ সাংবাদিকরা রূপগঞ্জে শহীদ মিনারে ফুল দিয়ে বাড়ি ফেরা হলো না আতিকের প্রকাশ পেলো তানহা মৌমাছি-হান্নান শাহ’র ‘চুপি চুপি ভালোবাসা’ খালেদা জিয়া ও সুলতানের মুক্তির দাবীতে বিক্ষোভ মিছিল
March 20, 2023, 4:04 pm
শিরোনাম:
পরীক্ষা মূলক সম্প্রচার চলছে

Categories

রূপগঞ্জের খালে বিলে ভোগান্তি আরেক নাম কচুরিপানা

রূপগঞ্জ বার্তা ডেস্ক 360 বার পঠিত
Update : Thursday, November 25, 2021

রূপগঞ্জ বার্তা ডেস্কঃ রূপগঞ্জের খালে বিলে কচুরিপানায় ঢাকা পড়েছে। বিলের কোথাও এখন আর পানি চোখে পড়ছে না। যতদূর চোখ যায় শুধুই কচুরিপানা । এক কথায় গোটা বিল এখন কচুরিপানায় ঢাকা। এর ফলে দূষিত হচ্ছে পানি। মারা যাচ্ছে বিলের মাছ। উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা ইমরান হোসেন জানান, এই বিলে বর্ষা মৌসুমে আশ-পাশের এলাকার শত শত পর্যটক নৌ-ভ্রমণ করতে আসেন।

তাছাড়া বিলটিতে প্রাকৃতিকভাবে প্রচুর পরিমাণে মাছ উৎপাদন হয়।
দুর থেকে দেখলে যে কারো মনে হবে মাঠে কৃষকের ফসল দোল খাচ্ছে। সবুজ আর সবুজ। যেন দিগন্তজোড়া সবুজের মাঠ। কিন্তু বাস্তব চিত্র পুরাই ভিন্ন। কচুরিপানায় ছেয়ে আছে গোটা নগরপাড়ার বিল। এখন বীজতলা তেরির সময়। কিছু বিলে চারা রোপনও করতে পারত। চর্তুদিকে বালি দিয়ে ভরাটের কারণে পানিও সরছে না। কচুরিপানাও নড়ছে না। এ নিয়ে কৃষক পড়েছে মহা বিপদে। সময় দিনকে দিন চলে যাচ্ছে বীজতলা তৈরি করতে না পারলে সময় মত ফসল ফলানোই দায় হবে।


সেই সঙ্গে প্রত্যেক বছর সরকারিভাবেও বিলে প্রচুর পরিমাণে পোনামাছ অবমুক্ত করা হয়। অথচ গুরুত্বপূর্ণ এ বিলের খামারপাড়া, নগরপাড়া, নয়ামাটি, দেইলপাড়া, পশ্চিমগাওসহ ১০/১৫টি পয়েন্টে ব্যাপকভাবে কচুরিপানা বেড়ে উঠেছে। কচুরিপানার কারণে বিলে মৎস্যজীবীদের নৌকা চলাচল বিঘিœত হচ্ছে। এতে তাদের চরম দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে।
তাছাড়া অত্যাধিক কচুরিপানার কারণে পানি দূষিত হয়ে পড়ছে। এতে মাঝে-মধ্যেই বিলে রুই, কাতলাসহ বিভিন্ন প্রজাতির মাছ মরে ভেসে উঠছে বলে স্থানীয় মৎ্স্যজীবীরা জানিয়েছে।


এব্যাপারে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা ফাতেহা নুর জানান, অতিরিক্ত কচুরিপানা একটা ঝামেলাই। উটকো ঝামেলাকে সম্পদ বানাতে হবে। আমাদের ফিল্ড অফিসাররা বরাবরের মত এ বিপদেও কৃষকের পাশে মাঠে রয়েছে। সার্বক্ষনিক কৃষককে পরামর্শ দিচ্ছেন। জমাটবদ্ধ এ কচুরিপানাকে জৈব সারে পরিনত করতে পারলে ফসলের অনেক উপকার হবে। এ লক্ষ্যে আমাদের মাঠকর্মীরা কাজ করে যাচ্ছে

Our Facebook Page


এই বিভাগের আরও খবর